প্রেস রিলিজ - গ্রামীণ মৎস্য ও পশুসম্পদ ফাউন্ডেশান (02 May 2020)
করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধ কার্যক্রমে শিল্প- কারখানা, দোকান পাট, শপিং মল, যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় গ্রামীণ অর্থনীতি আজ চরম বির্পযয়ের মধ্যে পড়েছে। গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ঘরে বন্দী থাকার জন্য কোন কাজ-কর্ম করতে পারছেন না। আয় উপার্জন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গ্রামের দরিদ্র জনগোষ্ঠী অনাহারে অর্ধাহারে দিন যাপন করছে। এরকম পরিস্থিতিতে যেসব পরিবার অন্য কোন উৎস হতে কোন প্রকার সাহায্য সহায়তা পায়নি এমন অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে গ্রামীণ মৎস্য ও পশুসম্পদ ফাউন্ডেশান তাঁদের মধ্যে ত্রাণ হিসেবে খাদ্য সামগ্রী বিতরণের জন্য বিশেষ কর্মসূচী গ্রহণ করেছে।
গ্রামীণ মৎস্য ও পশুসম্পদ ফাউন্ডেশান এর কর্ম এলাকার মধ্যে সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, টাংগাইল, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর ও ঠাকুরগাঁও জেলায় ০৮/০৪/২০২০ইং তারিখ থেকে এ পর্যন্ত ১২১ টি দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের ৩৮৮ জন সদস্যের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরন করা হয়েছে। ১৯৮৬ সাল থেকে দরিদ্র ও ভূমিহীন জনগোষ্ঠীর দারিদ্র বিমোচনে ভূমিহীন সদস্যগনকে সম্পৃক্ত করে যৌথভাবে মাছ চাষ করে আসছে। মাছ চাষের পাশাপাশি ২০০০ সাল থেকে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অধিকতর উন্নয়নের জন্য পশুসম্পদ ঋণ কর্মসূচী চালিয়ে আসছে। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি ও পশুসম্পদ উন্নয়নের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন তথা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা রাখছে। গ্রামীণ মৎস্য ও পশুসম্পদ ফাউন্ডেশানের কার্যক্রম ৯টি জেলার ২৮টি উপজেলায় বিস্তৃত।
গ্রামীণ মৎস্য ও পশুসম্পদ ফাউন্ডেশান এর কর্ম এলাকার মধ্যে সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, টাংগাইল, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর ও ঠাকুরগাঁও জেলায় ০৮/০৪/২০২০ইং তারিখ থেকে এ পর্যন্ত ভিক্ষাবৃত্তি, গৃহপরিচারিকা, দিনমজুর, ভ্যান চালক, ফেরী ব্যবসাসহ ইত্যাদি ছোট খাটো পেশার ১২১ টি দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের ৩৮৮ জন সদস্যের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরন করা হয়েছে। এ কর্মসূচীর আওতায় ৪ সদস্য বিশিষ্ট প্রতি পরিবারের জন্য সপ্তাহে ৮ কেজি চাল, ২ কেজি ডাল, ১ লিটার সয়াবিন তেল, ২ কেজি আলু, ১ কেজি পিয়াজ, ১ কেজি লবন, ২টি সাবান বিতরন করা হচ্ছে। পরিবারের সদস্য সংখ্যার উপর ভিত্তি করে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে। গ্রামীণ মৎস্য ও পশুসম্পদ ফাউন্ডেশানের ফিল্ড পর্যায়ে কর্মরত কর্মীগন তাঁদের বাড়ী বাড়ী গিয়ে স্বাস্থ্য বিধি মেনে এ সব খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছে এবং এসব দুঃস্থ পরিবারের সদস্যগনকেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
গ্রামীণ মৎস্য ও পশুসম্পদ ফাউন্ডেশানে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের ১ দিনের বেতন দিয়ে এ জরুরী ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করা হয়। বর্তমানে গ্রামীণ পরিবারের প্রতিষ্ঠান ”গ্রামীণ কল্যাণ”এর অর্থায়নে এ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে এবং তা আগামী জুন, ২০২০ পর্যন্ত বলবত থাকবে। দেশের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে প্রয়োজনে এ সময়সীমা আরো বৃদ্ধি করা হতে পারে।





Prof Dr Muhammad Yunus said no one should be unemployed, no problem can remain unresolved. Africa is one of the regions with the highest potential...
The 5th Social Business Design Lab took place at Yunus Centre on 15 June 2013. The participants from different organizations including Ms Pauli...
Nobel Peace Prize winner Prof Muhammad Yunus has called for an international minimum wage for garment factory workers to shield them from exploita...
16 February, 2017In the last several days there have been strong accusations made against ...
Read More
Tokyo Governor Seeks Yunus' Advice for 2020 Tokyo Summer Olympic and women entrepren...
Read More